সঠিক উত্তর হল: b) চার প্রকার

মাধ্যমের প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে ক্রোমাটোগ্রাফিকে চারটি প্রধান শ্রেণীতে বিভক্ত করা যায়:

1. অ্যাডসোর্পশন ক্রোমাটোগ্রাফি: এই পদ্ধতিতে, বিভিন্ন উপাদানগুলি স্থির পর্যায় (যেমন, অ্যালুমিনা বা সিলিকা) এর পৃষ্ঠে বিভিন্ন মাত্রায় আকর্ষিত হয়।
2. বিভাজন ক্রোমাটোগ্রাফি: এই পদ্ধতিতে, বিভিন্ন উপাদানগুলি স্থির পর্যায় (যেমন, তরল বা জেল) এর সাথে বিভিন্ন মাত্রায় দ্রবীভূত হয়।
3. আয়ন এক্সচেঞ্জ ক্রোমাটোগ্রাফি: এই পদ্ধতিতে, বিভিন্ন আয়নগুলি স্থির পর্যায়ের সাথে বিদ্যুৎস্থির আকর্ষণের মাধ্যমে বিনিময় করা হয়।
4. জেল পর্যায় ক্রোমাটোগ্রাফি: এই পদ্ধতিতে, বিভিন্ন আকারের অণুগুলি স্থির পর্যায়ের জালের ছিদ্রগুলির মধ্য দিয়ে বিভিন্ন হারে চলে।

এছাড়াও, আরও কিছু বিশেষ ধরণের ক্রোমাটোগ্রাফি রয়েছে যা এই চারটি প্রধান শ্রেণীর উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে।

অন্যান্য বিকল্পগুলি ভুল কারণ:

• a) তিন প্রকার: কিছু উৎস তিনটি প্রধান শ্রেণী তালিকাভুক্ত করে, তবে "বিভাজন ক্রোমাটোগ্রাফি" কে দুটি পৃথক শ্রেণীতে বিভক্ত করে: পাতলা-স্তর ক্রোমাটোগ্রাফি (TLC) এবং কলাম ক্রোমাটোগ্রাফি।
• c) পাঁচ প্রকার: কিছু উৎস "জেল পর্যায় ক্রোমাটোগ্রাফি" কে একটি পৃথক শ্রেণী হিসাবে তালিকাভুক্ত করে না, তবে এটি "বিভাজন ক্রোমাটোগ্রাফি" এর একটি উপশ্রেণী হিসাবে বিবেচিত হয়।
• d) সাত প্রকার: এটি একটি খুব বিস্তৃত সংখ্যা এবং সম্ভবত অতিরিক্ত উপশ্রেণী বা বিশেষ ধরণের ক্রোমাটোগ্রাফিকে অন্তর্ভুক্ত করে।

আপনার যদি ক্রোমাটোগ্রাফি সম্পর্কে আরও প্রশ্ন থাকে, তাহলে নির্দ্বিধায় জিজ্ঞাসা করুন।